The Basic Principles Of ব্যর্থ প্রেমের গল্প

কেউ কি তোমাকে কিছু বলেছে! কি হলো বাবা জবাব দেও। (দিশার আম্মু)

খেলা শুরুর ৩৫ মিনিটের মাথায় এবং পরে ৪১ মিনিটের মাথায় বড় মামার দল দুইটা গোল দিয়ে দিল। সবাই উল্লাসে ফেটে পড়ল। কিন্তু আমার মনটা অনেক খারাপ হয়ে গেল। হাফটাইমের ঘোষণা দেওয়া হল।

এদিকে এরকম করেই দেখতে দেখতে আরেকটা বছর কেটে যায়, আমার সামনে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা মাধ্যমিক এসে হাজির হয়, আর অন্যদিকে সমীরের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা উচ্চমাধ্যমিক এসে হাজির হয়। তাই পড়ার চাপটাও অনেকটাই বেড়ে গেল দুইজনের। তাই আগের মত স্কুল যাওয়াটাও হয়ে উঠে না, কারণ আমার সারাদিন টিউশন পড়তেই চলে যেত।

আমার আবার বান্ধবী সুমনাকে ছাড়া চলে না, একসাথেই বসেছিলাম আমরা। কিন্তু ম্যাম তাকে ডাকলে সে ম্যামের পাশের সিটে বসেছে। আমার পাশের সীট ফাঁকা পড়ে আছে, কোনো এক আগন্তুকের অপেক্ষায়। আমি বাইরের বাগানটার সৌন্দর্য উপভোগ করছি, আমার ঘোর কাটল তখনই যখন শুনলাম কেউ আমাকে ডাকছে। মাথা ঘুড়িয়ে দেখি, এক সিনিয়র দাদা আমাকে বলছে, সে বসার জায়গা পায়নি। আমার পাশের সীট-তো ফাকাই আছে, আমার যদি কোনো আপত্তি না থাকে, তাহলে সে সেখানে বসতে চায়।  

পরের দিন নানী অনেকটা সুস্থ বোধ করাতে তাকে ধরাধরি করে বারান্দায় এনে বসানো হলো। নানীকে অনেকটা সুস্থ দেখে বাড়ির সবার মনে  স্বস্তি ফিরে এলো।

বাহির বলে দুরে থাকুক…ভিতর বলে আসুক না।

বাড়ি ভর্তি এত মানুষের আনাগোনা, এত কোলাহল, তারপরও বড় খালার অনুপস্থিতিটা সবার  আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়ালো। বড় খালা রাজশাহী থাকেন। খালু সেখানকার সাব রেজিস্ট্রার । খালুর ছুটি সংক্রান্ত জটিলতার কারণে খালা নানীর এত বড় অসুস্থতার খবরেও আসতে পারছেন না। মেজো মামার সাথে খালার কথা হয়েছে , খালা জানিয়েছেন , দুএক দিনের ভিতরেই উনার বড়  ছেলে মুরাদের পরীক্ষা শেষ হবে তখন তিনি মুরাদকে সাথে নিয়ে চলে আসবেন।

এদিকে রক্তিম তখন সমানেকেশে যাচ্ছে। আর মুখ দিয়ে রক্ত ধরিয়ে পরছে। তারপর কাশা বন্ধ করে দিশার দিকে তাকালো। দেখলো দিশার মিষ্টি মুখটাকেঁদেকেঁদে একদম মলিন check here করে ফেলেছে। ওর এমন চেহারা দেখে রক্তিমের মনে মনে অনেক কষ্ট লাগলো। দিশার এমন অবস্থা দেখে রক্তিমেরো চক্ষের পানি চলে এলো। তাই ওর হাত দুটো দিয়ে দিশার চক্ষের পানি গুলো মুছে দি্য়ে বলে…..

তারপর সবাই মিলে মুরাদ ভাইকে চাপাচাপি করতে লাগলো একটা গান গাওয়ার জন্য। কিন্তু সে কিছুতেই গান গাইবে না। অনেক অনুরোধের পর তাকে কোনমতে রাজি করানো গেল। কিন্তু তিনি শর্ত জুড়ে দিলেন। তার  পর আমাকেও গান গাইতে হবে। আমি রীতিমতো আঁতকে উঠলাম। না না করতে করতে আমি ওখান থেকে পালিয়ে যেতে চাইলাম। কিন্তু সবাই আমাকে জোর করে ধরে বসিয়ে দিল। ছোট খালা বলল,” তোর সমস্যা কোথায় তুই তো বাসায় গান শিখিস , আমাদের আজকে শোনাবি”।

 নির্বাহী সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান (মিজান)

সত্য মিথ্যা সততা প্রতারণা বলে কিছু নেই!!! তুমি যেভাবে দেখাবে – দুনিয়া সেই ভাবেই দেখবে।

আচ্ছা বলছি ‘তার আগে আমাকে এটা বলযে আমরা যাওয়ার পর ডাক্তার তোর টেষ্ট রিপোর্ট গুলো দেখে কি বলছিলো!

যা ‘বলেছিস এখানেই চুপ যা। আমার তো এখন নিজেরী ঘেন্না হচ্ছে তোকে নিজের সন্তান বলে দাবি করতে। কি জানিস তুই রক্তিমের ব্যাপারে। কি জানিস শুনি। আরে শোন যাকে তুই আজকে ঘাড় ধরে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে চাইছিস যানিস সে কি করেছে!

উপকার করার পর (করেছি) বলার চেয়ে সাহায্য না করাই শ্রেয়।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “The Basic Principles Of ব্যর্থ প্রেমের গল্প ”

Leave a Reply

Gravatar